About সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার উপকারিতা

About সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার উপকারিতা

Blog Article

কবি উম্মি হুরায়েরা বিলু

সার্বগ্রিকভাবে চিন্তা এবং যুক্তি দিলে কলা সহজলভ্যতা, সময়োপোযুগী এবং পুষ্টিগুণ সম্পূর্ণ ফলগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি। সকল বয়সের এবং সকলেই কলা খেতে পারেন। ভুল ধারণাবশত অনেক এলার্জি দ্ধারা আক্রান্ত রোগী কলা এড়িয়ে চলেন কিন্তু এই ক্ষেত্রে কলার প্রতি তাদের ধারণা সম্পূর্ণ ভুল এবং ভিত্তিহীন। তাই যেহেতু করা একটি সহজলভ্য ফল, তাই নিয়মিত কলা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে এবং সকল বয়সের মানুষদের কলা খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। তবে অবশ্যই অতিরিক্ত সব কিছুই খারাপ এবং অস্বাস্থ্যকর। কলা ভক্ষণের সময় এই দিকটি বিবেচনা করতে হবে।

বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কলার উপকারিতা

ফলে, একটি কলা খেলে তা অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভরা রাখে। এজন্য, যারা ওজন কমাতে চায়, তাদের দৈনিক অন্তত একটি করে কলা খাওয়া উচিত।

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে কলার উপকারিতা

ইসলামিক নাম ও নামের অর্থ: ইংলিশ বাংলা অর্থ সহ আ দিয়ে মেয়েদের ...

কলায় থাকা ভিটামিন বি৬ এবং ম্যাগনেসিয়াম মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ায়। তাই পড়াশুনার সময় বা যে কোনও মানসিক কাজে কলা খাওয়া উচিত।

মানসিক চাপ কমায় এবং ঘুম বাড়াতে কলার উপকারিতা

০২। ফোলেট সামগ্রী: নিউরাল টিউব ত্রুটি প্রতিরোধ এবং শিশুর স্নায়ুবিক বিকাশে সহায়তা করার জন্য ফোলেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

কলা আপনাকে স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করবে এবং ভালো ঘুমাতে সাহায্য করবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যারা বেশি মানসিক চাপে থাকেন তাদের নিয়মিত পাকা কলা খাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। কারণ এতে রয়েছে অ্যামিনো অ্যাসিড ট্রিপটোফ্যান, যা সেরোটোনিনে রূপান্তরিত হয়। এবং সঠিক পরিমাণে সেরোটোনিন আপনার মেজাজ ঠিক রাখতে সাহায্য করবে যার ফলে মানসিক চাপ কমবে। আর মানসিক get more info চাপ কম থাকলে ঘুম ভালো হবে, এটাই স্বাভাবিক। তাহলে কেন নিয়মিত কলা খান না। দামে সস্তা এবং যেকোন সময় পাওয়া যায়।

প্রাকৃতিক চিনি:কলায় তিনটি প্রাকৃতিক শর্করা থাকে: ফ্রুক্টোজ, সুক্রোজ এবং গ্লুকোজ, যা এগুলিকে দ্রুত এবং প্রাকৃতিক শক্তির উত্স করে তোলে। পরিশোধিত শর্করা থেকে ভিন্ন, এই প্রাকৃতিক শর্করা ফাইবার দ্বারা অনুষঙ্গী হয়, যা রক্ত​​​​প্রবাহে তাদের শোষণ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

মাশরুম কেন খাবেন? পুষ্টিগুণ, উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম

কলায় থাকা প্রাকৃতিক তেল এবং জলের উপাদান ত্বককে হাইড্রেট এবং ময়শ্চারাইজ করতেও সাহায্য করে। ত্বকে ম্যাশ করা কলা লাগানো শুষ্ক বা জ্বালাপোড়া ত্বকের জন্য একটি প্রাকৃতিক, প্রশান্তিদায়ক চিকিৎসা হতে পারে।

আমাদের শরীরের রক্তস্বল্পতা তখনি তৈরি হয়, যখন আমাদের শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যায়। কলাতে যেহেতু প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে, তাই এটি সহজেই রক্তে মিশে গিয়ে শরীরের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে তুলে।

Report this page